রবিবার সকাল সাড়ে ১০টায় সূচকের নিম্নমুখী প্রবণতায় লেনদেন শুরু হয়। যা সারাদিন অব্যাহত থেকে লেনদেন শেষ হয়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্রড ইনডেক্স ৮৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে চার হাজার একশ’ ৪৭ পয়েন্টে। ডিএসইতে মোট দুইশ’ ৮২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৫৭টি, কমেছে দুইশ’ সাতটি আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টি কোম্পানির শেয়ারের। টাকার পরিমাণে মোট লেনদেন হয়েছে তিনশ’ ৪৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক একশ’ ৮৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে আট হাজার ৯৬ পয়েন্টে। সিএসইতে মোট দুইশ’ ১৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ২৬টি, কমেছে একশ’ ৭৯টি আর অপরিবর্তিত রয়েছে আটটি কোম্পানির শেয়ারের। টাকার পরিমাণে মোট লেনদেন হয়েছে ৪৫ কোটি তিন লাখ টাকার।

গত বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ব্রড ইনডেক্স কমেছিল ৩৭ পয়েন্ট। এদিন মোট লেনদেন হয় তিনশ’ ৬৬ কোটি ৫১ লাখ টাকার।

ডিএসইতে লেনদেনের ৩০ মিনিটে ব্রড ইনডেক্স ৩৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে চার হাজার একশ’ ৯৫ পয়েন্টে। এসময় মোট একশ’ ৭৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে দর বাড়ে ২৯টি, কমে একশ’ ৩১টি আর অপরিবর্তিত থাকে ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের। মোট লেনদেন হয় ৩৫ কোটি ৫০ লাখ টাকার।

সিএসই’র সূচক ৬০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে আট হাজার দুইশ’ ২২ পয়েন্টে। এসময় মোট ৮৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে দর বাড়ে ১৫টির, কমে ৬৫টির আর অপরিবর্তিত থাকে পাঁচটি কোম্পানির শেয়ারের। মোট লেনদেন হয় পাঁচ কোটি ৪৫ লাখ টাকার।

লেনদেনের ৬০ মিনিটে ব্রড ইনডেক্স ৫০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে চার হাজার একশ’ ৭৯ পয়েন্টে। এসময় মোট দুইশ’ ২২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে দর বাড়ে ২৯টি, কমে একশ’ ৬৫টি আর অপরিবর্তিত থাকে ২৮টি কোম্পানির শেয়ারের। মোট লেনদেন হয় ৮১ কোটি ৪০ লাখ টাকার।

সিএসইর সূচক একশ’ চার পয়েন্ট কমে অবস্থান করে আট হাজার একশ’ ৭৮ পয়েন্টে। এসময় মোট একশ’ ২৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে দর বাড়ে ১২টির, কমে একশ’ ১২টির আর অপরিবর্তিত থাকে পাঁচটি কোম্পানির শেয়ারের। মোট লেনদেন হয় ১১ কোটি ২০ লাখ টাকার।

লেনদেনের ৯০ মিনিটে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ৫৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে চার হাজার একশ’ ৭১ পয়েন্টে। এসময় মোট দুইশ’ ৪৬টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে দর বাড়ে ৩৭টি, কমে একশ’ ৮৯টি আর অপরিবর্তিত থাকে ২০টি কোম্পানির শেয়ারের। মোট লেনদেন হয় একশ’ ১৯ কোটি ৭০ লাখ টাকার।

সিএসই’র সূচক একশ’ ৩২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে আট হাজার একশ’ ৪৯ পয়েন্টে। এসময় মোট একশ’ ৫৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে দর বাড়ে ১৮টির, কমে একশ’ ২৬টির আর অপরিবর্তিত থাকে নয়টি কোম্পানির শেয়ারের। মোট লেনদেন হয় ১৫ কোটি ৮০ লাখ টাকার।

ডিএসইতে লেনদেনের দুই ঘণ্টায় ব্রড ইনডেক্স ৪৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে চার হাজার একশ’ ৮২ পয়েন্টে। এসময় মোট দুইশ’ ৫৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে দর বাড়ে ৬৮টি, কমে একশ’ ৬২টি আর অপরিবর্তিত থাকে ২৯টি কোম্পানির শেয়ারের। মোট লেনদেন হয় একশ’ ৪৮ কোটি ১০ লাখ টাকার।

একই সময়ে সিএসই’র সূচক একশ’ ১৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে আট হাজার একশ’ ৬৬ পয়েন্টে। এসময় মোট একশ’ ৭৩টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে দর বাড়ে ৩৯টির, কমে একশ’ ২৮টির আর অপরিবর্তিত থাকে ছয়টি কোম্পানির শেয়ারের। মোট লেনদেন হয় ২০ কোটি ৬০ লাখ টাকার।

দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০টি কোম্পানি হলো-রহিমা ফুড, মডার্ন ডায়িং, ফাইন ফুডস্, লিগেসি ফুটওয়্যার, লিব্রা ইনফিউশন, বিডি অটোকারস, ডেল্টা লাইফ, হাক্কানি পাল্প, গ্রিন ডেল্টা ও আইএসএন  লিমিটেড।

অন্যদিকে দাম কমার শীর্ষ ১০টি কোম্পানি হলো-মেঘনা পেট্রোলিয়াম, ঢাকা ডায়িং, এনভয় টেক্সটাইল, সেন্ট্রাল ফার্মা, সাভার রিফ্রেক্টরিজ, জিপিএইচ ইস্পাত, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, ফু-ওয়াং সিরামিকস, সিএমসি কামাল ও এইচআর টেক্সটাইল

(ঢাকাটাইমস/১ ডিসেম্বর/টিএ/জেডএ/এজে)