সোমবার ডিএসইতে টেক্সটাইল খাতের লেনদেন হয়েছে মোট লেনদেনের প্রায় ২০ শতাংশ, জ্বালানি খাতের অবদান ১৬ শতাংশ, মিউচ্যুয়াল ফান্ড দুই শতাংশ, টেলিকমিউনিকেশন খাত প্রায় চার শতাংশ, আর্থিক প্রাতিষ্ঠান খাত তিন শতাংশ, ব্যাংক ১০ শতাংশ, ওষুধ ও রসায়ন খাত নয় শতাংশ, প্রকৌশল ১৪ শতাংশ, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক ছয় শতাংশ এবং ইন্স্যুরেন্স খাতের অবদান তিন শতাংশ।

ডিএসই’র ওয়েবসাইট সূত্রে জানা গেছে, সোমবার লেনদেন শুরুর প্রথম পাঁচ মিনিট পর সকাল ১০টা ৩৫ মিনিটে ডিএসই’র সাধারণ সূচক ১৫ পয়েন্ট বেড়ে লেনদেন শুরু হয়। বেলা ১০টা ৪০ মিনিটে সূচক ৩২ পয়েন্ট, ১০টা ৪৫ মিনিটে সূচক ৩৩ পয়েন্ট, বেলা ১০টা ৫০ মিনিটে সূচক ৩০ পয়েন্ট, ১০টা ৫৫ মিনিটে সূচক ৩১ পয়েন্ট এবং বেলা ১১টায় ডিএসইএক্স সূচক ৩০ পয়েন্ট বৃদ্ধি পায়, দুপুর ১২টায় সূচক ৬৫ পয়েন্ট, দুপুর ১টায় সূচক ৬৬ পয়েন্ট এবং লেনদেন শেষে ডিএসইএক্স সূচক ৩০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে চার হাজার তিনশ’ ৫৪ পয়েন্টে।

ডিএসই মোট লেনদেন হয়েছে সাতশ’ ৫০ কোটি ৬১ লাখ টাকার। রবিবার লেনদেন হয়েছিল ছয়শ’ ৫৯ কোটি চার লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এদিকে, ডিএসই-৩০ সূচক তিন পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে এক হাজার পাঁচশ’ ৩৫ পয়েন্টে।

লেনদেন শেষে ডিএসইতে একশ’ ৬৯টি প্রতিষ্ঠানের দাম ও সাধারণ সূচক বেড়েছে ৩০ পয়েন্ট। লেনদেন হয়েছে সাতশ’ ৫০ কোটি ৬১ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দাম কমেছে ৯৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৩টির।

লেনদেনের ভিত্তিতে (টাকায়) ডিএসইর শীর্ষ দশ কোম্পানির তালিকায় উঠা-নামা করে-জেনারেশন নেক্সট, এনভয় টেক্সটাইল, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, গোল্ডেন হার্ভেস্ট অ্যাগ্রো, গ্রামীণ ফোন, আরএন স্পিনিং,বেঙ্গল উইন্ডসর, সামিট পূর্বাঞ্চল পাওয়ার, যমুনা অয়েল এবং মেঘনা পেট্রোলিয়াম।

দেশের অন্য পুঁজিবাজার সিএসইতে লেনদেন শেষে সাধারণ সূচক (সিএসইএক্স) ৪৭ পয়েন্ট বেড়ে আট হাজার পাঁচশ’ ৪১ পয়েন্টে, সিএসই-৩০ সূচক ৩৩ পয়েন্ট বেড়ে ১১ হাজার একশ’ ৩৯ পয়েন্টে এবং সিএএসপিআই সূচক ৭০ পয়েন্ট বেড়ে ১৩ হাজার পাঁচশ’ এক পয়েন্টে অবস্থান করে।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে মোট একশ’ ১১ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট।

(ঢাকাটাইমস/২৫ নভেম্বর/এএসএ/এজে)