logo ০১ জুলাই ২০২৫
আবাসিক ও অস্থায়ী বিদ্যুৎ সংযোগ নেবেন যেভাবে
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকাটাইমস
২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ১৩:৫২:৫২
image



বিদ্যুৎ আমাদের নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস। তবে পরিপূর্ণ তথ্যের অভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ পেতে আমাদের অনেক সময় নানা বিভ্রান্তির মধ্যে পড়তে হয়। আবার সঠিক কাগজের অভাবে বিদ্যুৎ অফিসে যেতে হয় একাধিকবার। তাই কিভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ পাবেন এবং কোন কোন দরকারি কাগজের প্রয়োজন পড়বে এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজে দেয়া হয়েছে।






আবাসিক সংযোগ






সবার আগে ওয়ান পয়েন্ট কাউন্টার থেকে সংযোগস্থলের ঠিকানায় নির্ধারিত ফি-সহ আবেদনপত্র ও চুক্তিপত্র সংগ্রহ করতে হবে। এরপর ফর্মের সঙ্গে নিচের কাগজগুলো ফাইল করে জমা দিতে হবে-






জমির আইনগত মালিকের স্বাক্ষর সম্বলিত যথাযথভাবে পূরণকৃত আবেদনপত্র।






পরিশোধিত আবেদন ফি-র ফটোকপি।






সদ্য তোলা দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত ছবি।






জমির মালিকানা দলিলের সত্যায়িত কপি।






রাজউক/পৌরসভা/সিটি করপোরেশন কর্তৃক অনুমোদিত প্ল্যানের কপি।






রাজউক/পৌরসভা/সিটি করপোরেশনের হোল্ডিং নাম্বার এবং নামজারি কাগজের সত্যায়িত কপি।






সংযোগস্থল সহজে খুঁজে পাওয়ার সুবিধার্থে লোকেশন ম্যাপ (হাতে আঁকা)।






কিছু বিশেষ প্রয়োজনে নিম্নলিখিত ডকুমেন্টগুলোও জমা দিতে হতে পারে-






জমির মূল মালিকের অবর্তমানে উত্তরাধিকার সনদ।






পূর্বে কোনো স্থায়ী/অস্থায়ী সংযোগ থাকলে তার বিবরণ ও সর্বশেষ পরিশোধিত বিলের কপি।






যৌথ মালিকানার ক্ষেত্রে স্থাপনার অন্যান্য মালিকদের পক্ষ হতে আবেদনকারীর অনুকূলে বিদ্যুৎ সংযোগ গ্রহণের ক্ষমতায়নপত্র।






জমি/ভবনের ভাড়ার দলিলের সত্যায়িত কপি।






ভাড়ার ক্ষেত্রে মালিকের সম্মতিপত্র।






৩ ফেজ সংযোগ এর ক্ষেত্রে লোড ডিস্ট্রিবিউশন ডায়াগ্রাম।






বহুতল আবাসিক ভবন নির্মাতা ও মালিকের সাথে ফ্ল্যাট মালিকের চুক্তিনামার সত্যায়িত কপি।






পূরণকৃত ফর্ম ওয়ান পয়েন্টে জমা দেয়ার সময়, কবে ডিমান্ডনোট প্রদান ও সংযোগ দেয়া হবে তা কর্তব্যরত প্রতিনিধি বিস্তারিত জানিয়ে দেবেন। পরবর্তী সময়ে কোনো সমস্যা না থাকলে বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়া হবে, তবে কোনো কারণে যদি বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়া সম্ভব না হয়, সেক্ষেত্রে যথাযথ কারণ জানিয়ে আবেদনকারীকে পত্র দেয়া হবে।






সব কাগজ জমা দেয়ার পর সংযোগ পাওয়ার আগে কিছু বিষয় মনে রাখতে হবে। যেমন- সার্ভিস তারের দৈর্ঘ্য ১০০ ফিটের বেশি এবং স্থাপনার মোট লোড ৫০ কিলোমিটারের বেশি যেন না হয়। হলে এইচটি সংযোগের নিয়ম প্রযোজ্য হবে।






অস্থায়ী সংযোগ






-এবার জেনে নেয়া যাক কীভাবে আমরা অস্থায়ী  বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে পারি-






প্রথমেই ওয়ান পয়েন্ট কাউন্টার থেকে সংযোগস্থলের ঠিকানায় নির্ধারিত ফিসহ আবেদনপত্র ও চুক্তিপত্র সংগ্রহ করতে হবে। এরপর অস্থায়ী শেড নির্মানসহ মিটার বোর্ড ও গ্রাউন্ডিং রড স্থাপন করে নিচের কাগজপত্রসহ ফাইল জমা দিতে হবে-






জমির আইনগত মালিকের অথবা যথাযথ কর্তৃপক্ষের স্বাক্ষর সম্বলিত সঠিকভাবে পূরণকৃত আবেদনপত্র ও চুক্তিপত্র।






পরিশোধিত আবেদন ফি-র ফটোকপি।






আবেদনকারীর সদ্য তোলা দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত ছবি।






জমির মালিকানা দলিলের সত্যায়িত কপি।






সংযোগস্থল সহজে খুঁজে পাওয়ার সুবিধার্থে লোকেশন ম্যাপ (হাতে আঁকা)।






কোনো ক্ষেত্রে নিচের ডকুমেন্টগুলোও জমা দিতে হতে পারে:






রাজউক/পৌরসভা/সিটি করপোরেশন কর্তৃক অনুমোদিত প্ল্যানের কপি।






রাজউক/পৌরসভা/সিটি করপোরেশনের হোল্ডিং নাম্বার এবং নামজারি কাগজের সত্যায়িত কপি।






জমির মূল মালিকের অবর্তমানে উত্তরাধিকার সনদ।






পূর্বে কোনো স্থায়ী/অস্থায়ী সংযোগ থাকলে এর বিবরণ ও সর্বশেষ পরিশোধিত বিলের কপি।






যৌথ মালিকানার ক্ষেত্রে স্থাপনার অন্যান্য মালিকদের পক্ষ হতে আবেদনকারীর অনুকূলে বিদ্যুৎ সংযোগ গ্রহণের ক্ষমতায়নপত্র।






পূরণকৃত ফর্ম ওয়ান পয়েন্টে জমা দেয়ার সময়, কবে ডিমান্ডনোট প্রদান ও সংযোগ দেয়া হবে তা কর্তব্যরত প্রতিনিধি বিস্তারিত জানিয়ে দেবেন। পরবর্তী সময়ে কোনো সমস্যা না থাকলে বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়া হবে, তবে কোনো কারণে যদি বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়া সম্ভব না হয়, সেক্ষেত্রেও যথাযথ কারণ জানিয়ে আবেদনকারীকে পত্র দেয়া হবে।






সংযোগ পাওয়ার পরবর্তী সময়ে যদি কোনো কারণে স্থায়ী সংযোগে উচ্চচাপ বিদ্যুৎ নেয়ার প্রয়োজন হয়, তবে সাহায্যের জন্য ওয়ান পয়েন্টে কাউন্টারের সাহায্য নিতে হবে।






(ঢাকাটাইমস/২১সেপ্টেম্বর/জেবি)