শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত পাঁচজন কর্মী আহত হয়েছেন। আহতদের সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়েছে।
রবিবার দুপুর ২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুডকোডের সামনে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
ক্যাম্পাস সূত্রে জানা যায়, ফুটবল খেলার কমিটি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইমরান খান ও ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সদস্য উত্তম কুমার দাস সমর্থিত রনি-সাখাওয়াত গ্রুপের অনুসারীর মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে রনি-সাখাওয়াত গ্রুপের অনুসারীরা ইমরান খানের অনুসারী সজীব ও কামরুলের ওপর হামলা করে। হামলার ঘটনাটি ক্যাম্পাসে ছড়িয়ে পড়লে ইমরান খানের অনুসারীরা দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে প্রতিপক্ষের ওপর পাল্টা হামলা করে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত পাঁচজন ছাত্রলীগ কর্মী আহত হন।
আহতরা হলেন- অর্থনীতি বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ফাইয়াজ, নৃবিজ্ঞান বিভাগের অনার্স চতুর্থ বষের্র দ্বিতীয় সেমিস্টারের শিক্ষার্থী সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকর্ম বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের দ্বিতীয় সেমিস্টারের শিক্ষার্থী কামরুল ইসলাম, ফরেস্টি এন্ড এনভারমেন্টাল সায়েন্স বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের দ্বিতীয় সেমিস্টারের শিক্ষার্থী সজীবুর রহমান ও ইলেকট্রনিক এন্ড ইলেট্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয় বষের্র প্রথম সেমিস্টারের শিক্ষার্থী ফয়সাল আহমেদ।
এ ব্যাপারে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইমরান খান বলেন, সাময়িক ভুল বুঝাবুঝির কারণে জুনিয়রদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এখন পরিস্থিতি শান্ত আছে। যারা ঘটনার সাথে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর অধ্যাপক ড. রাশেদ তালুকদার বলেন, আমরা বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব। অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতি মোকাবিলায় ক্যাম্পাসে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
(ঢাকাটাইমস/২৮ আগস্ট/প্রতিনিধি/এলএ)
রিপ্লেস/শিক্ষা
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত পাঁচজন কর্মী আহত হয়েছেন। আহতদের সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়েছে।
রবিবার দুপুর ২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুডকোডের সামনে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
ক্যাম্পাস সূত্রে জানা যায়, ফুটবল খেলার কমিটি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইমরান খান ও ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সদস্য উত্তম কুমার দাস সমর্থিত রনি-সাখাওয়াত গ্রুপের অনুসারীর মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে রনি-সাখাওয়াত গ্রুপের অনুসারীরা ইমরান খানের অনুসারী সজীব ও কামরুলের ওপর হামলা করে। হামলার ঘটনাটি ক্যাম্পাসে ছড়িয়ে পড়লে ইমরান খানের অনুসারীরা দেশীয় অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে প্রতিপক্ষের ওপর পাল্টা হামলা করে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত পাঁচজন ছাত্রলীগ কর্মী আহত হন।
আহতরা হলেন- অর্থনীতি বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ফাইয়াজ, নৃবিজ্ঞান বিভাগের অনার্স চতুর্থ বষের্র দ্বিতীয় সেমিস্টারের শিক্ষার্থী সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকর্ম বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের দ্বিতীয় সেমিস্টারের শিক্ষার্থী কামরুল ইসলাম, ফরেস্টি এন্ড এনভারমেন্টাল সায়েন্স বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের দ্বিতীয় সেমিস্টারের শিক্ষার্থী সজীবুর রহমান ও ইলেকট্রনিক এন্ড ইলেট্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয় বষের্র প্রথম সেমিস্টারের শিক্ষার্থী ফয়সাল আহমেদ।
এ ব্যাপারে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইমরান খান বলেন, সাময়িক ভুল বুঝাবুঝির কারণে জুনিয়রদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এখন পরিস্থিতি শান্ত আছে। যারা ঘটনার সাথে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর অধ্যাপক ড. রাশেদ তালুকদার বলেন, আমরা বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব। অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতি মোকাবিলায় ক্যাম্পাসে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
(ঢাকাটাইমস/২৮ আগস্ট/প্রতিনিধি/এলএ)