আদিতমারী থানার উপপরিদর্শক (এএসআই) রফিক জানান, শনিবার রাতে নাজিম উদ্দিন থানায় এসে বলেন, আমি মুশফিককে হত্যা করেছি। আমাকে গ্রেপ্তার করুন। পরে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গত বৃহস্পতিবার রাতে নাজিম উদ্দিনের কাছে পাওনা টাকা নিতে আসেন জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক মশিউর রহমান মুশফিক। এসময় নাজিমের দুই বন্ধু রাহী ও রুবেল উপস্থিত ছিল। পাওনা টাকা নিয়ে কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে নাজিম ধারালো অস্ত্র দিয়ে মুশফিককে হত্যা করে পালিয়ে যায়। এসময় স্থানীয়রা রুবেল ও রাহীকে আটক করে পুলিশে দেয়। শনিবার সকালে নিহতের চাচা আকতার হোসেন বাদি হয়ে নাজিম উদ্দিন, মেহেদি হাসান রুবেল ও রাজিন আহমেদ রাহীকে আসামি করে আদিতমারী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ হত্যা মামলার প্রধান আসামি নাজিম উদ্দিন আত্মসমর্পণ করায় ছাত্রলীগ নেতা মুশফিক হত্যা মামলার তিন আসামিই গ্রেপ্তার হলো।