সূত্রমতে, গত ২১ সেপ্টেম্বর দুপুরে বানারীপাড়া থেকে হাবিবপুরের উদ্দেশে ছেড়ে আসে ঐশী প্লাস সৈয়দকাঠি ইউনিয়নের দাসের হাট মসজিদ বাড়ি পয়েন্টে প্রায় ৫০ জন যাত্রী নিয়ে ডুবে যায়। এ ঘটনায় ২৭ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়। ডুবে যাওয়ার পরদিন বৃহস্পতিবার সকালে নৌযানটি উদ্ধার করে বিআইডব্লিউটিএর উদ্ধারকারী জাহাজ ‘নির্ভীক’।
বিআইডব্লিউটিএর এক কর্মকর্তা জানান, ২৫০ টন ওজনের উদ্ধারকারী জাহাজ ‘নির্ভীক’ যে ঐশী প্লাসকে পানি থেকে তুলে আনে, এর ওজন মাত্র ৫ টন। আর তাতে খরচ হয় প্রায় ৬ লাখ টাকা।
বরিশাল নৌ সংরক্ষণ ও পরিবহন বিভাগের উপপরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ওই নৌযানটি উদ্ধারের জন্য প্রায় ৬ লাখ টাকার তেল খরচ হয়েছে, যা নৌযানটির মূল্যের আড়াই গুণ বেশি।
নৌযান ডুবির ঘটনায় নদীতে অবৈধভাবে নৌযান চালানোর কারণে মেরিন আইনের সব কটি ধারা দিয়েই বরিশাল বিআইডব্লিউটিএর নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক বিভাগের উপপরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান মালিক ও চালকের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। এর আগে তাদের বিরুদ্ধে আরো একটি মামলা করে বানারীপাড়া থানার পুলিশ।