জানাজা শেষে প্রয়াত এই বিএনপি নেতার কফিনে ফুল দিয়ে শেষ শ্রদ্ধা জানান জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট মো. ফজলে রাব্বী মিয়া, জাতীয় সংসদের প্রধান হুইপ আ স ম ফিরোজ, বিরোধী দলীয় হুইপ নুরুল ইসলাম ওমর। বিএনপি চেয়ারপারসনের পক্ষে মেজর (অব.) হাফিজ ও শামসুজ্জামান দুদুসহ বিএনপি নেতারা শ্রদ্ধা জানান। জানাজা শেষে মরহুমের রুহের মাগফেরাত কামনা করা হয়। চতুর্থ জানাজার জন্য মরহুমের মরদেহ নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নেয়া হচ্ছে। সেখানে জানাজা শেষে তার মরদেহ হিমঘরে রাখা হবে।
শুক্রবার সকালে সড়কপথে গাজীপুরে নিয়ে যাওয়া হবে হান্নান শাহের মরদেহ। সকাল নয়টায় জয়দেবপুর রাজবাড়ী মাঠে, সকাল সাড়ে ১০টায় কাপাসিয়া পাইলট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ও জুমার পর নিজগ্রাম চালাবাজার উচ্চবিদ্যালয় মাঠে জানাজা শেষে বাবার কবরের পাশেই দাফন করা হবে বিএনপির এই শীর্ষ নেতাকে।
৬ সেপ্টেম্বর অসুস্থ হলে হান্নান শাহকে সিএমএইচে ভর্তি করা হয়। উন্নত চিকিৎসার জন্য ১১ সেপ্টেম্বর তাকে ভর্তি করা হয় সিঙ্গাপুরের র্যাফেলস হার্ট সেন্টার হাসপাতালে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বাংলাদেশ সময় গত সোমবার দিবাগত রাত সাড়ে তিনটার দিকে না ফেরার দেশে চলে যান সাবেক এই সেনা কর্মকর্তা।